কাহালুর পাইকড় ইউপি চেয়ারম্যান মিটু চৌধুরী আগামী নির্বাচনেও দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী

196

কাহালু (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ কাহালু উপজেলার পাইকড় ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মিটু চৌধুরী গত নির্বাচনের মত আগামী নির্বাচনেও দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী। রবিবার এক সাক্ষাতকারে মিটু চৌধুরী বলেন গত নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নে নৌকা প্রতিক নিয়ে বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে আমি অনেক জনকল্যান মূলক কাজ করেছি। আমার ইউনিয়নে আওয়ামীলীগকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করার পাশাপাশি সুখে-দুঃখে জনগনের পাশে রয়েছি।

মিটু চৌধুরীর মতে বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ সফলভাবে করায় তিনি আগামী নির্বাচনেও দলীয় মনোনয়ন পাবেন বলে আশাবাদী। মিটু চৌধুরী ১৯৮৩ সালে পাইকড় গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করে। তার পিতা মরহুম খোরশেদ চৌধুরীরও অনেক অবদান রয়েছে জনকল্যান মূলক কাজে। পিতার উত্তরসুরী হিসেবে মিটু চৌধুরী অল্প বয়সেই জনসেবা মূলক কাজ ও রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন।

প্রথম যখন কাহালু উপজেলা স্বেচ্ছা সেবকলীগের আহবায়ক কমিটি গঠন হয়, তার কিছুদিন পরেই তিনি পাইকড় ইউনিয়ন স্বেচ্ছা সেবকলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। রাজনীতির সুবাদে তিনি ২০১১ সালে পাইকড় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মেম্বার নির্বাচিত হন। ওই বছরই আওয়ামীলীগের সম্মেলনে তিনি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধাররণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নে তিনি নৌকা প্রতিক নিয়ে বিপুল ভোটে পাইকড় ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

পাইকড় ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি রাস্তা-ঘাট ব্রীজ-কালভার্ট, শিক্ষা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ব্যপক উন্নয়ন করেছেন। কাহালু উপজেলার সর্ব কনিষ্ঠ ইউপি চেয়ারম্যান হলেও ইউনিয়নবাসীর কল্যানে তার কাজকর্মে কোন ঘারতি নেই। তার কর্ম দক্ষতায় তাকে পাইকড় মাদ্রাসা ও পাইকড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি করা হয়েছে। আমাগী ইউপি নির্বাচনের প্রস্ততি নিয়ে অন্যান্য সম্ভাব্য প্রার্থীর মত তিনিও কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছেন। মিটু জানান, আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন ও বিজয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী।

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক প্রত্যাশা প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।