গরীব দুঃখীদের প্রতি ভালবাসার যেন কমতি নেই এম পি আলহাজ্ব মোশারফ হোসেনের

230
গরীব দুঃখীদের প্রতি ভালবাসার যেন কমতি নেই এম পি আলহাজ্ব মোশারফ হোসেনের
গরীব দুঃখীদের প্রতি ভালবাসার যেন কমতি নেই এম পি আলহাজ্ব মোশারফ হোসেনের

কাহালু (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ কেন্দ্রীয় জিয়া শিশু কিশোর পরিষদের সহ-সভাপতি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রনালয় এর সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও বগুড়া-৪, কাহালু-নন্দীগ্রাম এলাকার সংসদ সদস্য বিশিষ্ট শিল্পপতি আলহাজ্ব মো. মোশারফ হোসেন তার নির্বাচনী এলাকার সমাজের অবহেলিত ও গরীব লোকজনদের খুব ভালবাসেন এবং সবসময় সুখে দুঃখে পাশে দাঁড়ান। তিনি যখন তার নির্বাচনী এলাকার বাহিরে ঢাকায় থাকেন তখনও তিনি ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তার নির্বাচনী এলাকার লোকজনের খোঁজ খবর নেন এবং তাদেরকে সাধ্যমত আর্থিক সহযোগিতা করেন।

শুধু তাই এম পি মোশারফ হোসেন যখন তার নির্বাচনী এলাকায় থাকেন তখন তিনি বগুড়ার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তার নির্বাচনী এলাকার লোকজনের খোঁজ খবর নেন এবং তাদেরকে সাধ্যমত আর্থিক সহযোগিতা করেন। এমন চিত্র প্রতিনিয়ত সোশ্যাল মিডিয়া সহ গণমাধ্যমে অহরহ চোখে পড়ে। এমনই একটি ঘটনা তিনি তার ফেসবুকে পেইজে বর্ণনা করেছেন।

তিনি ঢাকার সাইন্স ল্যাবরেটরী মোড় থেকে রিশকায় চড়ে বাসায় ফিরছিলেন। রিশকা ওয়ালার আঞ্চলিক ভাষায় গান শুনে আমার মনে হলো তার বাড়ী বগুড়ায়। তিনি রিশকা ওয়ালাকে জিজ্ঞাসা করলেন আপনার বাসা কোথায়? উনি বললেন বগুড়ায়, আমি বললাম বগুড়া কোথায়? রিশকা ওয়ালা বললেন শেরপুর জামাইল বাজারের পাশে, আমি তখন বললাম যে পাশে বামিহাল, দোলসেরা বাজার উনি তখন আমাকে বলছে স্যার আপনি তো সবই চিনেন, জামাল বাজারের পাশের গ্রামে। আমার বাড়ী হচ্ছে হুশিয়ার পাড়া গন্ধপুর আমি বললাম হুশিয়ার পাড়া গন্ধপুর নন্দীগ্রাম উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়ন। উনি আমাকে বললেন আপনি দেখি সব চেনের আমি বললাম আপনার ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের নাম কি? তখন তিনি চেয়ারম্যানের নাম বললেন। আমি বললাম আপনার নির্বাচনী এলাকার এম পির নাম কি তখন বললেন উনার নাম মোশারফ হোসেন, আমি জিজ্ঞাসা করলাম উনি কেমন লোক ? প্রতি উত্তরে বললো ভালো।

আমি বললাম আমরা তো শুনেছি উনি নাকি ভালো না? তারপর জিজ্ঞাসা করলাম উনি নাকি আপনাদের নির্বাচনী এলাকায় সময় দেন না মানুষকে পাত্তা দেননা? তখন তিনি বললেন স্যার এটা ভুল কথা, অতীতের সবার চাইতে ভাল সময় দেয় এবং সুখে দুঃখে সবসময় এলাকার মানুষের পাশে থাকে। আমি উনাকে জিজ্ঞাসা করলাম আপনি কি উনাকে কখনো দেখেছেন? বললেন যে ভোটের সময় জনসভায় দেখেছিলাম। সরাসরি আপনি কথা বলেছেন বললো অনেক লোকের ভিড় ভাল ভাবে কথা বলা হয় নাই। আমি বললাম উনাকে দেখলে কি চিনতে পারবেন? বললেন হ্যাঁ চিনতে পারব অবশ্যই। ইতিমধ্যে আমার বাসার গেটে পৌঁছে গেলাম। যখন আমি মুখ থেকে মাক্র খুললাম সঙ্গে সঙ্গে উনি আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন আপনি, আমি তো কল্পনাও করতে পারিনি যে আপনি আমার রিশকায় উঠেছেন? আমিও তাকে জড়িয়ে ধরলাম। সে এক আবেগঘন পরিবেশ, আমি সাথে সাথে আমার কাছে যে ফলমুল ছিল তাকে দিলাম এবং তাকে জড়িয়ে ধরে মাথায় হাত দিয়ে
দোয়া করলাম এবং সাধ্যমত আর্থিক সহযোগিতা করলাম।

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক প্রত্যাশা প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।