২ কার্তিক, ১৪৩২

১৮ অক্টোবর, ২০২৫

ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন উত্তরাঞ্চলের ৫ গ্রাহক

প্রত্যাশা প্রতিদিন প্রকাশিত: এপ্রিল ১৫, ২০২৫, ৮:৫৮ অপরাহ্ন
ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন উত্তরাঞ্চলের ৫ গ্রাহক

ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২’র আওতায়ভুক্ত ওয়ালটনের পণ্য কিনে ১ লাখ টাকা করে ক্যাশ ভাউচারে পেয়েছেন উত্তরাঞ্চলের ৫ জন ক্রেতা। ওয়ালটনের ওই ৫ জন ক্রেতাকে মঙ্গলবার ক্যাশ ভাউচার বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। বগুড়ার একটি পাঁচ তারকা হোটেলে অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তাদের হাতে উপহার তুলে দেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর চিত্রনায়ক আমিন খান।


ওয়ালটন প্লাজা থেকে ফ্রিজ কিনে যারা লাখ টাকা ক্যাশ ভাউচার জিতেছেন তারা হলেন, কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলা মিয়াপাড়া গ্রামের আশিকুর রহমান, সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার দোবিলা গ্রামের আমজাদ হোসেন, নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার বনপাড়া গ্রামের মেহেরা বেগম। এছাড়া রাজশাহীর চারঘাটের মোস্তফা ইলেকট্রনিক্স থেকে তৌহিদা খাতুন এবং জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার আপন এন্টারপ্রাইজ থেকে ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনে লাখ টাকা পুরষ্কার পেয়েছেন। ক্যাশ ভাউচারে পাওয়া এই ১ লাখ টাকায় তারা ওয়ালটনের যেকোনো পণ্য কিনতে পারবেন।


ক্যাশ ভাউচার বিতরণের সময় চিত্রনায়ক আমিন খান আমিন খান বলেন, সারা বাংলাদেশে আমাদের এই ক্যাম্পেইনটি এখন চলমান আছে। ওয়ালটনের ফ্রিজ, এয়ারকন্ডিশনার, ওয়াশিং মেশিন অথবা বিএলডিসি ফ্যান কিনলে ক্রেতারা দশ লাখ টাকা পর্যন্ত পাবেন। এই ক্যাম্পেইনটি আজ থেকে শুরু হয়নি। এখন সিজন ২২ চলছে। আগে আমরা ২১টি সিজন পার করেছি। এ পর্যন্ত আমি প্রায় ৪৫ জনের উপরে গ্রাহককে এই টাকা হস্তান্তর করেছি। তিনি আেেরা বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আছেন, বেশি লাভের আশায় তারা নকল পণ্য সিল দিয়ে গ্রাহকের হাতে তুলে দেয়। আমরা চিন্তা করলাম, সাধারণ মানুষ যারা আসল পণ্য চিনছে না, তাদের কষ্টের টাকা দিয়ে তারা যেন আন্তর্জাতিক মানের সঠিক পণ্য কিনতে পারে সেজন্যেই আমাদের এই অফারগুলো দেয়া হয়েছে। 


অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর চিত্রনায়ক আমিন খান, ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ফিরোজ আলম, শাহজালাল হোসেন লিমন, ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের প্রধান মনিরুল হক মনা, চিফ ডিভিশনাল অফিসার জাহিদুল ইসলাম, কাজী আরিফ হোসেন, ওয়াহিদুল ইসলাম, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার ওবায়দুর রহমান, শাকিল হোসেন ও আবু নাসের প্রধান।